২০০০০ টাকার মধ্যে সেরা ১৫টি গেমিং ফোন ২০২৫

বর্তমানে স্মার্ট ফোনের চাহিদা ও জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে না এমন লোকের সংখ্যা খুব কম। বর্তমান বাজারে অনেক কোম্পানির স্মার্ট ফোন রয়েছে এর মধ্যে বাজেটের ভালো ফোন খুজে পাওয়া খুব কষ্টকর।

২০০০০-টাকার-মধ্যে-সেরা-১৫টি-গেমিং-ফোন

এমনিতেই বাজেটের মধ্যে ভালো ফোন খুজে পাওয়া যেমন কষ্টকর তার চাইতে বেশি কষ্টকর কম বাজেটে সেরা গেমিং স্মার্ট ফোন খুজে বের করা। অনেক রিসার্চ করার পরে আমি এমন কয়েকটি ফোন খুজে বের করেছি যা আপনার জন্য বেস্ট হতে পারে।

পেজ সুচিপত্রঃ ২০০০০ টাকার মধ্যে সেরা গেমিং ফোন

২০০০০ টাকার মধ্যে সেরা গেমিং ফোন

একটি ফোন ক্রয় করার আগে আপনাকে অনেক বিষয়ে মাথায় রাখতে হয় যেমন ব্যাটারি ডিসপ্লে ডিজাইন ক্যামেরা গেমিং ক্যাপিডিলিটি ইত্যাদি। বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন রকমের ফোন আছে কিন্তু সব ফোন কি ভাল হয়? আপনার কাছে ভালো না হলেও প্রত্যেকটা কোম্পানির সেলফোন প্রত্যেকটা কোম্পানির কাছে ভালো।  এই বলে এইটা ভালো ওই বলে ওইটা ভালো এরকম ভাবে যে যার মত ব্রেন্ডিং করে থাকে। 

কিন্তু এইটা ওইটার মধ্যে আপনাকে ভালোটা বেছে নিতে হবে এবং ক্রয় করতে হবে। আপনি যদি ফোন কিনতে চান বিশ হাজার টাকার মধ্যে তাহলে সব সময় মাথায় রাখবেন যে বিষয়গুলো, প্রথমে আশি ডিসপ্লে, ডিসপ্লে ৬.৭ ইঞ্চি থেকে ৬.৮ ইঞ্চি ফুল এইচডি হলে ভালো। ram ৬ থেকে ৮ জিবির মধ্যে ও স্টোরেজ ১২৮ জিবি।  

ব্যাটারি হতে হবে পাঁচ থেকে ছয় হাজার এম্পিয়ার। প্রফেসর MediaTek Helio g99/g88 বা Snapdragon 680। চার্জিং ৩৩ ওয়াট থেকে ৪৫ ওয়ার্ডের মধ্যে। ক্যামেরা ৫০ মেগাপিক্সেল থেকে ১০৮ মেগাপিক্সেলের মধ্যে। গেমিং এর দিক থেকে কল অফ ডিউটি, পাবজি, ফ্রি-ফায়ার এর মিডিয়াম ও হাই সেটিং থাকতে হবে। তাই ফোন কিনার আগে উক্ত বিষয়গুলো মাথায় রেখে ফোন কিনবেন।

সেরা গেমিং ফোন চেনার উপায় কি কি?

২০ হাজার টাকার মধ্যে সেরা গেমিং ফোন কেনার জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয় দিকে গুরুত্বপূর্ণ নজর রাখতে হবে। গেমিং ফোনের জন্য প্রসেসর টা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। গেমিং ফোনের প্রসেসর MediaTek Helio g99/g88 বা Snapdragon 680 হলে খুবই ভালো। ডিসপ্লের ৯০ hz বা ১২০ hz ফ্রেশ রেট থাকলে ভালো গেম এক্সপেরিয়েন্স পাওয়া যায়। গেম প্লে করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস হচ্ছে  কুলিং সিস্টেম, বাজেট ফোনে বেশি কুলিং সিস্টেম থাকে না তবে হিটিং কম হয় এমন চিপসেট থাকা ভালো। 

SAMSUNG GALAXY M35 গেমিং এর জন্য কেমন?

২০হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে অন্যতম সেরা স্যামসাং এর SAMSUNG GALAXY M35 স্মার্ট ফোন। ২০২৫ সালে এর বর্তমান মার্কেট প্রাইজ ২১০০০টাকা(6gb+128gb)মাত্র।ফোনটি রিলিস করা হয় ২৪শে মে ২০২৪ সালে। ফোনটিতে যা যা ফিচার রয়েছে...

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ Super AMOLED
স্ক্রীন সাইজঃ 6.6 inches
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ (1080x2340px)
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস ভিচতুস প্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ৫০ মেগাপিক্সেল/ ৮মেগাপিক্সেল/ ৫মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ১৩ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৬০০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ২৫ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ১২৮ জিবি
রোমঃ ৬ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core), ৮ কোর, Exynos 1380 (5 nm) with vapour cooling chamber
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃ এই ফোনটিতে রয়েছে Exynos 1380 চিপসেট, Mali-G68 GPU যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়। Vapour cooling chamber যা ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না। BGMI মসৃণ ফেমের অভিজ্ঞতা। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

IQOO Z10 X গেমিং পারফর্মেন্স কেমন?

IQOO Z10 X ফোনটি বিশ হাজার টাকার মধ্যে একটি দুর্দান্ত ফোন। বাংলাদেশে আইকিউ জেড টেন এক্স মডেলের আনুষ্ঠানিক বিক্রয় মূল্য না থাকলেও বিভিন্ন উৎস ও আনুষ্ঠানিক উৎস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী এর মূল্য ২১ হাজার টাকা। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ আইপিএস এলসিডি(IPS LCD)
স্ক্রীন সাইজঃ 6.72 inches
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ ১০৮০-২৪০৮ পিক্সেল
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ৫০ মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ৮ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৬৫০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ৪৪ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৬ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃওকটা কোর (octa core), ৮ কোর, Mediatek Dimensity 7300 (4nm), সহ 5G সাপোর্ট
ভারশনঃ ১৫

গেমিং এবিলিটিঃ এই ফোনটিতে রয়েছে  Mediatek Dimensity 7300 (4nm), সহ 5G সাপোর্ট যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়। Vapour cooling chamber যা ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

CMF PHONE সেরা গেমিং ফোন

CMF ফোনের বাজার মূল্য একটু বেশি। কিন্তু ২০ হাজার টাকায় আপনি যদি ফোনটি ক্রয় করতে চান তাহলে বিভিন্ন ডিসকাউন্ট প্রোগ্রাম চালু করে ফোন কোম্পানি বা রিটেলার কোম্পানি। ডিসকাউন্ট মৌসুমে কিনলে আপনি ২০ হাজার টাকা এটি পেয়ে যাবেন। এর বিভিন্ন ফিউচার নিচে আলোচনা করা হলোঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ AMOLED
স্ক্রীন সাইজঃ 6.7 inches
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ (1080x2400px)
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ৫০ মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ১৬ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৫০০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ৩৩ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৬ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core),৮ কোর, Mediatek Dimensity 7300 Pro (4nm), Android 15 + Nothing OS 3.2
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃ এই ফোনটিতে রয়েছে Mediatek Dimensity 7300 Pro (4nm), Android 15 + Nothing OS 3.2 যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

সেরা-১৫টি-গেমিং-ফোন

REDMI NOTE 14 4G গেমিং এর জন্য কেমন?

যারা রেডমি লাভার তাদের জন্য ২০ হাজার টাকার মধ্যে REDMI NOTE 14 4G ফোনটি দুর্দান্ত একটি ফোন। এই ফোনের ফিউচারগুলো ২০ হাজার টাকার মধ্যে আপনাকে মুগ্ধ করে দিবে। REDMI লাভারদের জন্য বেস্ট ফোন। নিচে এর ফিউচার নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ AMOLED
স্ক্রীন সাইজঃ 6.67 inches
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 1080x2400px
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস V5

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ১০৮মেগাপিক্সেল/ ২মেগাপিক্সেল/ ২মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ২০ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৫৫০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ৩৩ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৬ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, MediaTek Helio G99‑Ultra (6 nm), Octa-core CPU & Mali‑G57 MC2 GPU
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃএই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, MediaTek Helio G99‑Ultra (6 nm), Octa-core CPU & Mali‑G57 MC2 GPU যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

SAMSUNG GALAXY F15 5G গেমিং পারফর্মেন্স কেমন?

যাদের বাজেট একটু ২০ হাজার টাকার কম তাদের জন্য এই ফোনটি বেস্ট হতে পারে। বাংলাদেশে এই ফোনের বর্তমানে আনুষ্ঠানিক বিক্রয় শুরু হয়নি তবে বিভিন্ন অনানুষ্ঠানিক  ও ওয়েবসাইট থেকে জানা যায় এর বিক্রয় মূল্য ১৮০০০ টাকা। মোবাইল পয়েন্ট বা গ্যাজেট সেন্টার বিডি এসব ওয়েবসাইট থেকে আপনি এই ফোনটি সহজে ক্রয় করতে পারবেন। এর বিভিন্ন ফিউচার সম্পর্কে নিজে আলোচনা করা হলোঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ Super AMOLED
স্ক্রীন সাইজঃ ৬.৫ ইঞ্চি
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 1080x2340px
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ৫০/৫/২মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ১৩মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ৬০০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ২৫ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৬ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core),MediaTek Dimensity 6100+ (6 nm) সহ 5G সাপোর্ট
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃএই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, MediaTek Dimensity 6100+ (6 nm) সহ 5G সাপোর্ট যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

SAMSUNG GALAXY S60 গেমিং এর জন্য কেমন?

SAMSUNG GALAXY S60 কম বাজেটের মধ্যে অনেক ভালো একটি ফোন। তবে একটা কিন্তু আছে বর্তমান মার্কেটে এটি এখন ও তুলনামুলকভাবে পাওয়া যায় না। কেনার আগে Google সার্চ করে দেখে নিতে পারেন।

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ Super AMOLED
স্ক্রীন সাইজঃ ৬.৩ ইঞ্চি
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 1080x2340px
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ চরনিং গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ৩২/৫/৮মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ১৬মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৩৫০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ১৫ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৬ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core),Exynos 7420 (14 nm, 8‑core) 
ভারশনঃ Os 9.0

গেমিং এবিলিটিঃ এই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, Exynos 7420 (14 nm, 8‑core) যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

IQOO Z9X সেরা গেমিং ফোন

যাদের বাজেট ২০ হাজার থেকে একটু কম ১৮ হাজার মত তাদের জন্য এই ফোনটি বেস্ট। বর্তমান বাজারে এই ফোনটি ১৮ হাজার টাকায় এভেলেবল পাওয়া যায়। এর বিভিন্ন ফিউচার নিচে আলোচনা করা হলোঃ 

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ আইপিএস এলসিডি(IPS LCD)
স্ক্রীন সাইজঃ 6.72 ইঞ্চি
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 1080x2408
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ৫০মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ৮মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৬০০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ৪৪ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৬ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core),Qualcomm Snapdragon 6 Gen 1 (4nm) octa-core CPU + Adreno 710 GPU
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃএই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, Qualcomm Snapdragon 6 Gen 1 (4nm) octa-core CPU + Adreno 710 GPU যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

MOTO G64 গেমিং এর জন্য কেমন?

MOTO G64 ৫জি এর ৮/১২৮ এই ভেরিয়েন্ট এর মডেলটি বাজারে অ্যাভেলেবেল পাওয়া যায়। এই মডেলের ফোনটি কেনার জন্য আপনাকে ২০ হাজার থেকে একটু উপরে যেতে হবে। ২১ থেকে ২২ হাজারের মধ্যে এই ফোনটি পেয়ে যাবেন তবে অনেক সময় ডিসকাউন্ট থাকে ডিসকাউন্টে নিলে আপনি ২০ হাজারও পেয়ে যেতে পারেন। এ ফোনে যা যা আছেঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ আইপিএস এলসিডি(IPS LCD)
স্ক্রীন সাইজঃ ৬.৫ ইঞ্চি
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 1080x2400
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ৫০ মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ১৬ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৬০০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ৩৩ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৮ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core), MediaTek Dimensity 7025 (6nm), 5G সাপোর্ট সহ
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃএই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, MediaTek Dimensity 7025 (6nm), 5G সাপোর্ট সহ যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

INFINIX HOT 50 PRO গেমিং পারফর্মেন্স কেমন?

INFINIX HOT 50 PRO ফোনটি বর্তমান বাজারে ট্রেনিং একটি ফোন। 20 হাজারের মধ্যে এর ভিতর এত এত ভালো ফিউচার দেওয়া আছে যা নিলে আপনি কখনো ঠকবেন না। তবে কিছু কিছু সময় ডিসকাউন্টে এটি আপনি আঠারো হাজারে পেয়ে যাবেন। এর বিভিন্ন ফিউচারঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ AMOLED
স্ক্রীন সাইজঃ 6.78 ইঞ্চি
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 1080x2436
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ৫০ মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ৮ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৫০০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ৩৩ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৮ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core),MediaTek Helio G100 (6 nm), Octa-core CPU, Mali‑G57 MC2 GPU
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃ এই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, MediaTek Helio G100 (6 nm), Octa-core CPU, Mali‑G57 MC2 GPU যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

TECNO SPEARK 30 PRO গেমিং এর জন্য কেমন?

TECNO SPEARK 30 PRO মডেলের ৮/১২৮ স্টোরেজের ফোনটি আপনি ২০ হাজার টাকায় পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশে অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা এ ফোন বিক্রি করে থাকে আপনি অনলাইন থেকে খুব সহজে ফোন অর্ডার দিতে পারবেন। এর কিছু ফিউচারঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ AMOLED
স্ক্রীন সাইজঃ ৬.৭৮ ইঞ্চি
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 1080x2436
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ১০৮ মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ১৩ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৫০০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ৩৩ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৮ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core),MediaTek Helio G100 (6 nm), Octa-core CPU (2×2.2 GHz + 6×2.0 GHz), Mali‑G57 MC2 GPU
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃ এই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, MediaTek Helio G100 (6 nm), Octa-core CPU (2×2.2 GHz + 6×2.0 GHz), Mali‑G57 MC2 GPU যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

VIVO Y2000 PLUS সেরা গেমিং ফোন

vivo লাভারদের জন্য এই ফোনটি খুবই ভালো মানের একটি ফোন। যারা ভিভো ফোন ব্যবহার করেন এবং ভিভো পছন্দ করেন ২০ হাজারের মধ্যে এই ফোনটি তাদের জন্য বেস্ট হবে। বিভিন্ন সময় অফার প্রাইজে আপনি এটি ১৮ হাজারও পেয়ে যেতে পারেন। ডিসকাউন্ট ও অফার মূল্য পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটের প্রোগ্রাম ফলো করে রাখতে পারেন।এর বিভিন্ন ফিউচার নিচে বর্ণনা করা হলোঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ আইপিএস এলসিডি(IPS LCD)
স্ক্রীন সাইজঃ ৬.৬৮ ইঞ্চি
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 720x1608
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ৫০ মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ৫ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৬০০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ৪৪ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৮ জিবি
রোমঃ ২৫৬ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core), ৮ কোর, Qualcomm Snapdragon 4 Gen 2 (4 nm), Octa‑core (2×2.2GHz Cortex‑A78 + 6×2.0GHz Cortex‑A55), GPU: Adreno 613
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃ এই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, Qualcomm Snapdragon 4 Gen 2 (4 nm), Octa‑core (2×2.2GHz Cortex‑A78 + 6×2.0GHz Cortex‑A55), GPU: Adreno 613 যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

REALME 14 5G গেমিং পারফর্মেন্স কেমন?

বর্তমানে এই ফোনের ৮/১২৮ ভেরিয়েন্ট এর মডেলটি আমাদের বাংলাদেশে পাওয়া যায় না। আপনি চাইলে বাইরের দেশ থেকে অর্ডার দিয়ে নিয়ে আসতে পারেন। তবে বাংলাদেশেও কিছুদিনের মধ্যে লঞ্চ হবে এবং এটি পেয়ে যাবেন। এর কিছু ফিউচার নিচে বর্ণনা করা হলোঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ OLED
স্ক্রীন সাইজঃ 6.77 ইঞ্চি
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 1080x2392 
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ৫০ মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ১৬ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৬০০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ৪৫ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৮ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core), ৮ কোর, Snapdragon 6 Gen 4 (4nm), সর্বোচ্চ 2.3GHz CPU এবং Adreno 810 GPU 
ভারশনঃ ১৫

গেমিং এবিলিটিঃএই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, Snapdragon 6 Gen 4 (4nm), সর্বোচ্চ 2.3GHz CPU এবং Adreno 810 GPU  যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

REDMI NOTE 14 গেমিং এর জন্য কেমন?

রেডমি লাভারদের জন্য নোট ১৪ সিরিজের এই ফোনটি ২০০০০ টাকার মধ্যে একটি দুর্দান্ত ফোন। অনেক অনেক নতুন ফিউচার ও ইউনিক ফিউচার দেওয়া আছে এই ফোনটির মধ্যে। এই ফোনটি বর্তমানে এর বাজার মূল্য বিশ হাজার ৯৯৯ টাকা। এর কিছু ফিউচার নিচে বর্ণনা করা হলোঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ AMOLED
স্ক্রীন সাইজঃ ৬.৬৭ ইঞ্চি
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 1080x2400
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ চরনিং গোরিলা গ্লাস V5

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ১০৮ মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ২০ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৫৫০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ৩৩ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৬ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core), ৮ কোর, MediaTek Helio G99‑Ultra (6nm), Octa-core CPU & Mali‑G57 MC2 GPU 
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃএই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, MediaTek Helio G99‑Ultra (6nm), Octa-core CPU & Mali‑G57 MC2 GPU  যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

২০০০০-টাকার-মধ্যে-সেরা-ফোন

SAMSUNG GALAXY A15 সেরা গেমিং ফোন

বাংলাদেশের samsung a15 এর বর্তমানে দুটি ভেরিয়েন্ট পাওয়া যায় 4g এবং 5g। ৪/১২৮ স্টরের ৪জি মডেলের ফোনের দাম ১৭ হাজার টাকা। ৬/১২৮ স্টোরেজের 5g ফোনটির দাম ২৪ হাজার ৯৯৯ টাকা। এর কিছু ফিউচার নিচে বর্ণনা করা হলোঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ Super AMOLED
স্ক্রীন সাইজঃ ৬.৫ ইঞ্চি
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 1080x2340
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ৫০ মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ১৩ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৫০০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ২৫ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৬ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core), ৮ কোর, MediaTek Dimensity 6100+ 
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃ এই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর, MediaTek Dimensity 6100+ যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

MOTO G45 গেমিং পারফর্মেন্স কেমন?

মটোরোলা কোম্পানির ২০ হাজার টাকা বাজেটের ভালো একটি ফোন MOTO G45। বিভিন্ন অফার প্রাইজে এটি বাংলাদেশে ১৮ হাজার থেকে ১৯ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। নিচের কিছু ইউনিক ফিউচার ্তুলে ধরা হলোঃ

ডিসপ্লে(Display):
ডিসপ্লে ক্যাটাগরিঃ আইপিএস এলসিডি(IPS LCD)
স্ক্রীন সাইজঃ ৬.৫ ইঞ্চি
ডিসপ্লে রেজোলিউশানঃ 1080x2400
স্ক্রীন প্রোটেকশনঃ গোরিলা গ্লাস

ক্যামেরা(Camera)
প্রাইমারি ক্যামেরাঃ ৫০ মেগাপিক্সেল
সেলফি ক্যামেরাঃ ১৬ মেগাপিক্সেল

ব্যাটারি(Battery)
ব্যাটারি ক্যাপাসিটিঃ ৫০০০ অ্যাম্পিয়ার
ব্যাটারি চার্জারঃ ১৮ ওয়াট

স্টোরেজ(Storage)
র‍্যামঃ ৮ জিবি
রোমঃ ১২৮ জিবি

সিপিউ আপডেট(Cpu Update)
সিপিউ টাইপঃ ওকটা কোর (octa core), ৮ কোর, Qualcomm Snapdragon 6s Gen 3 (6nm), Octa-core (2x2.3 GHz Cortex-A78 & 6x2.0 GHz Cortex-A55) 
ভারশনঃ ১৪

গেমিং এবিলিটিঃ এই ফোনটিতে রয়েছে ওকটা কোর (octa core), ৮কোর,Qualcomm Snapdragon 6s Gen 3 (6nm), Octa-core (2x2.3 GHz Cortex-A78 & 6x2.0 GHz Cortex-A55) যা নিয়মিত গেমিং পারফরমেন্স দেয়।এই ধরনের প্রসেসর ডিভাইসকে গেম খেলার সময় গরম হতে দেয় না এবং গেমিং পারফরমেন্স খুব ভালো দেয়। তাই আমার মতে যেকোন গেম প্লে করার জন্য বেস্ট হবে।

লেখকের মন্তব্যঃ

উক্ত আটিকেলে ১৫ টি স্মার্ট ফোনের বিষয়ে বলা হয়েছে। ২০০০০ টাকার মধ্যে ভালো গেমিং ফোনের আইডিয়া দেওয়া হয়েছে। আমার মতে SAMSUNG GALAXY M35, INFINIX 50 PRO, TECNO SPEARK 30 PRO এর তিনটি ফোন গেম খেলার জন্য বেস্ট হবে। আর রইলো দামের বিষয় আমি যখন এই পোষ্টটি লিখেছি তখনকার বাজার মুল্য তুলে ধরা হয়েছে এখানে আপনি অবশ্যই ফোন কেনার Google সার্চ করে নিবেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Ronginpata.com সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়।

comment url