শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরির নিয়ম

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রনালয় ঘোষিত সরকারি-বেসরকারি, মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের সকল শিক্ষা প্রতিঠানের নিজস্ব ডাইনামিক ওয়েবসাইট থাকতে হবে সকল তথ্যসহ।

শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের-ওয়েবসাইট-তৈরির-নিয়ম

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়। আবার বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী সকারের কিছু নিময় কানুন আছে ওয়েবসাইট বানানোর ক্ষেত্রে যার বিস্তারির ধারণা পেয়ে যাবেন আমাদের এই আর্টিকেলটিতে।

পেজ সূচিপত্রঃ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরির নিয়ম

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরির নিয়ম

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রনালয় শিক্ষা অধিদপ্তরকে ডিজিটালাইজ করার অনেক উদ্যোগ নিয়েছেন তার মধ্যে অন্যতম সরকারি-বেসরকারি, মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের সকল শিক্ষা প্রতিঠানের নিজস্ব ডাইনামিক ওয়েবসাইট থাকতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করবেন বিস্তারিত এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হবে। 

একটি ওয়েবসাইট তৈরি লাগে আপনাকে জানতে হবে যে আসলে ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি হয় এবং এর খরচ কি রকম? আপনি যদি না জেনে বুঝে ওয়েবসাইট ক্রয় করেন তাহলে ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে কারণ অনেক অসাধু প্রতিষ্ঠান আছে যারা অল্প টাকায় ওয়েবসাইট সেল করে থাকে যে ওয়েবসাইটে আপনি নির্দিষ্ট কিছু সংখ্যক তথ্য ছাড়া অন্য কোন তথ্য এড করতে পারবেন না। 

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট হতে হয় ডায়নামিক যাতে হিউজ পরিমাণে তথ্য স্টোর করে রাখা যায়। তাই ওয়েবসাইট বানানোর আগে বা ক্রয় করার আগে ভালোভাবে জেনে নিন কিভাবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি হয় এবং খরচ কত টাকা পড়তে পারে?

কেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থাকা জুরুরি

একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য অনেক রকমের তথ্যের প্রয়োজন হয়। আবার অনেক এ রকম তথ্য থাকে যা শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছাতে হয়। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানোর জন্য প্রত্যেকটি ক্লাসে ক্লাসে গিয়ে বলতে হয় বা নোটিশ আকারে ঝুলিয়ে দিতে হয়। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী সরকার উদ্যোগ নিয়েছেন প্রত্যেকটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল মাধ্যমে অন্তর্ভুক্ত করার তাই প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে উপদেশ দেওয়া হয়েছে ওয়েবসাইট তৈরির জন্য। 

একটি ওয়েবসাইট প্রতিষ্ঠানকে আধুনিক ও পেশাদার প্রতিষ্ঠানের পরিণত করে। একটি ওয়েবসাইট থাকলে নোটিশ রুটিন ছুটির তালিকা ভর্তির তথ্য রেজাল্ট সহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা ঘরে বসে জানতে পারবে। শিক্ষকদের নাম পদবীর শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানের মান ও স্বচ্ছতা দেখানো যায়। 

পাঠ্য বইয়ের লেকচার নোট, প্রশ্ন ব্যাংক, একাডেমিক ক্যালেন্ডার ইত্যাদি অনলাইনে দিয়ে রাখলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ক্ষেত্রে অনেক সহায়তা হয়। প্রতিষ্ঠানের গ্যালারি, অর্জন, পরীক্ষার ফলাফল ইত্যাদি অনলাইনে থাকলে অন্যান্য শিক্ষার্থী ভর্তির সময় অনেক স্বচ্ছতা প্রমাণ করা যায় এবং আকৃষ্ট করে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একটি ওয়েবসাইট থাকলে রেজাল্ট প্রকাশ নোটিস আপলোড, শিক্ষার্থীদের তথ্য সংগ্রহ করা অনেক সহজ হয়ে যায়। 

ওয়েবসাইট তৈরির ধাপসমূহ

ওয়েবসাইট সাধারণত কয়েকটি মাধ্যম দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে। ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু উপায় অনুসরণ করতে হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা কিংবা ব্যক্তিগত যেকোনো ধরনের ওয়েবসাইট তৈরির জন্য দশটি ধাপ অতিক্রম করতে হয়। নিচে ১০টি ধাপ পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হলোঃ

১.উদ্দেশ্য নির্ধারণঃ 

আপনার ওয়েবসাইট টি আসলে কিসের জন্য বানাবেন এবং কি তথ্য স্টোর করবেন সেই সম্পর্কে আগে ধারণা রাখতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করবে কারা এদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে এবং কি ধরনের তথ্য বা ফিউচার অ্যাড করবেন তা লক্ষ্য রাখতে হবে।

২.ওয়েবসাইটের কাঠামো পরিকল্পনাঃ

আপনার ওয়েবসাইটে এর ধরন অনুযায়ী সেখানে কয়টি পেজ থাকবে তা নির্ধারণ করতে হবে যেমন হোম পেজ, অ্যাবাউট পেজ, কন্টাক পেজ, নোটিশ বোর্ড, পেজ গ্যালারি, এডমিশন পেজ, রেজাল্ট পেজ ইত্যাদি। কনটেন্ট কিভাবে সাজাবেন তারও সুষ্ঠু একটি ধারণা থাকতে হবে।

৩.ওয়েবসাইটের নাম নির্ধারণঃ

একটি ইউনিক ও সহজ নাম যাচাই করুন। যেমন, www.bdschool.com বা www.xschool.edu.com. ওয়েবসাইটের নাম্বার ডোমের নাম চয়েজ করা হয়ে গেলে ডোমেন কেনার বিভিন্ন ওয়েবসাইট আছে সেখানে গিয়ে আগে যাচাই করে নেবে না আসলে এই ডোমেটা ফাঁকা আছে কিনা যদি ফাঁকা থাকে তাহলে name cheap Godaddy btcl ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান থেকে আপনার ডোমেটি ক্রয় করতে পারেন। 

৪.হোস্টিং সার্ভিস কেনাঃ

আপনার ওয়েবসাইটে তথ্য বা ডাটা যেখানেই স্টোর করে রাখবেন তাকেই বলা হয় হোস্টিং। ভালো মানের হোস্টিং ক্রয় করতে হবে। হোস্টিং ক্রয় করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নির্ভর ওয়েবসাইট হচ্ছে hostinger exon host A2 hosting blue host.

৫.ডিজাইন নির্ধারণঃ

আপনি চাইলে রেডিমেড থিম কিনে ডিজাইন করতে পারেন আবার কাস্টম ভাবেও ডিজাইন করতে পারেন। Wordpress, Wix, Elementor, bootstrap ইত্যাদি টুলস ব্যবহার করে ডিজাইন করতে পারেন।

৬.ওয়েবসাইট তৈরির উপায়ঃ

সহজ উপায় ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে থিম ব্যবহার করে তৈরি করা। আবার আপনি চাইলে কাস্টম ভাবেও তৈরি করতে পারেন এর জন্য কোডিং এর প্রয়োজন হয়। 

৭.কনটেন্ট তৈরি ও আপলোডঃ

বিভিন্ন ধরনের তথ্য,  প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট,  রেজাল্ট শীট ইত্যাদি ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা। 

৮.SEO করাঃ

সঠিক টাইটেল, মেটা ডিসক্রিপশন, কিওয়ার্ড ব্যবহার করে পোস্ট করা এবং মোবাইলে ওয়েবসাইট যেন সুন্দরভাবে দেখা যায় তার জন্য মোবাইল রেস্পন্সিভ করা। 

৯.পরীক্ষা ও ত্রুটি সংশোধনঃ

আপনার ওয়েব সাইটে সাবমিট করার সকল ধরনের তথ্য বা লিংক সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা তা যাচাই করতে হবে। বিভিন্ন ব্রাউজার ও ডিভাইসে গিয়ে চেক করতে হবে। 

১০.প্রকাশ ও রক্ষণাবেক্ষণঃ

ওয়েবসাইট অনলাইনে প্রকাশ করতে হবে নিয়মিত কনটেন্ট আপডেট দিতে হবে।  এবং আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাকআপ, নিরাপত্তা ও এস এস এল সার্টিফিকেট বজায় রাখুন।

ওয়েবসাইট তৈরির খরচ

ওয়েবসাইটের খরচ নির্ভর করে আপনার ওয়েবসাইটের ওপর।আসলে আপনি কি ধরনের ওয়েবসাইট বানাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করবে আপনার ওয়েবসাইটের খরচ। যেমন ওয়েবসাইটের ধরন, নিজে করবেন নাকি ডেভলপার দিয়ে করাবেন? কাস্টম কোড নাকি ওয়াডপ্রেস ব্যবহার করবেন? কি কি ফিউচার যুক্ত করবেন? এগুলোর উপর নির্ভর করে আপনার ওয়েবসাইটের খরচ। নিচে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাধারণ ওয়েবসাইট তৈরির খরচের সম্ভাব্য তালিকা দেওয়া হবেঃ
 
খরচের ধরণ খরচের পরিমান উদাহরণ
ডোমেইন খরচ ১৫০০-২০০০ টাকা BTCL/DUITS থেকে নিতে হয় (শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য)
হোস্টিং খরচ ২০০০-৫০০০ টাকা স্পেস ও ব্যান্ডউইথ অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে
ডিজাইন খরচ ৮০০০-২০০০০ টাকা কাস্টম হলে খরচ বাড়ে
রক্ষণাবেক্ষন খরচ ২০০০-৪০০০ টাকা চাইলে নিজেরাও করতে পারেন
SSL সার্টিফিকেট খরচ ১০০০ টাকা Let’s Encrypt ফ্রি, অন্যরা চার্জ করে
কাস্টম ইমেইন খরচ ৫০০-১০০০ টাকা Google Workspace বা Zoho দিয়ে করা যায়

ওয়েবসাইট ডিজাইন টিউটোরিয়াল

একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য কোডিং জানতে হয় বা প্রোগ্রামিং বিষয়ে। আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইটকে কোডিং করে ডিজাইন করতে পারেন। html css ব্যবহার করে ডিজাইন করতে পারেন। আবার টুলস ব্যবহার করেও ডিজাইন করতে পারেন। Figma অথবা Adobe XD ব্যবহার করে ডিজাইন প্ল্যানিং করতে পারেন। 

ওয়েবসাইট ডিজাইন করার আগে আপনাকে জানতে হবে এবং শিখতে হবে কোডিং বিষয়ে এবং বিভিন্ন টুলস বিষয়ে। যা আপনার জন্য অনেক কষ্টকর হয়ে যাবে। আপনি যদি সহজে করতে চান তাহলে থিম কিনে সেটা কাস্টমাইজ করে ব্যবহার করতে পারে। আবার যদি কাস্টম ওয়েবসাইট বানাতে চান তাহলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট বানানো কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন করে নিতে পারেন। 

শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের-ওয়েবসাইটের-ডিজাইন

ওয়েব ডিজাইন শেখার ওয়েবসাইট

ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য নির্দিষ্ট একটি দক্ষতার প্রয়োজন হয়। এই দক্ষতা গুলো আগে আপনাকে অর্জন করতে হবে। ওয়েবসাইট ডিজাইন শেখার জন্য অনেক ভালো মানের ফ্রি ভিডিও ও পেইড ওয়েবসাইট রয়েছে। যেগুলোতে বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় শেখা যায়। নিচে কিছু এরকম ওয়েব সাইটের নাম দেওয়া হলঃ 

  1. Sikkhok.com
  2. Programmer Zone
  3. Learn with Sumit
  4. Anisul islam-youtube channel
  5. Fahim coding lab
  6. Hablu programmer 
  7. Freecodecamp.org
  8. W3 School
 
এই প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেক রিসোর্স বা ফ্রি ভিডিও ইউটিউবে পাওয়া যায়। আপনি চাইলে এই ফ্রি কোর্সগুলো দেখে HTML-CSS এর উপর দক্ষতা অর্জন করে আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন আপনি নিজেই করতে পারবেন।

নির্ভরযোগ্য কিছু ওয়েবসাইট বানানো প্রতিষ্ঠান

বাংলাদেশে অনেক ভালো ও নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট তৈরি করার প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা নির্ভরতা ও সততার সাথে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করে থাকে। যেমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ব্যবসা হাসপাতাল ই-কমার্সসহ অন্যান্য সকল ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করে থাকে। নিচে কিছু নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইটের নাম ও তাদের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হলোঃ

১.Bdtask ltd

পরিচিত সফটওয়্যার কোম্পানি। বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হাসপাতাল ও ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরিতে দক্ষ। এই কোম্পানিটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে অবস্থিত।

২.Orbit Informatics

আন্তর্জাতিক মানের ওয়েবসাইট ডিজাইন ও এসইও সার্ভিস দিয়ে থাকে। এরা কাস্টম ওয়েবসাইট ও ওয়ার্ডপ্রেস ভিত্তিক ওয়েবসাইট বানানোর সেবা দিয়ে থাকে। কোম্পানিটির অফিস ঢাকা-চট্টগ্রাম সহ UK তে রয়েছে।

৩.Web tech 

এই প্রতিষ্ঠানটির মূল আকর্ষণ হচ্ছে কম খরচে বেশি ও অ্যাডভান্স প্যাকেজ অফার করে থাকে। অনেক স্কুল ও কলেজের ওয়েবসাইট ডিজাইন করেছে এই প্রতিষ্ঠানটি।

৪.Soft Tech Innovation Ltd

স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কোচিং সেন্টারের জন্য প্রস্তুত ওয়েবপেজ কম দামে অফার করে থাকে। এই কোম্পানির ওয়েবসাইট গুলো মোবাইল ফ্রেন্ডলি হয় ও CMS  থাকে।

৫.Bionic It World

এ প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও গভর্নমেন্ট সাইটের ওয়েবসাইট বানানোর জন্য অত্যন্ত অভিজ্ঞ। এর অফিস রাজশাহী ও ঢাকাতে রয়েছে।

উপরের যেকোনো প্রতিষ্ঠান থেকে আপনি আপনার কাঙ্খিত ওয়েবসাইটটি বানিয়ে নিতে পারবেন। উপরের প্রত্যেকটি কোম্পানি নির্ভরযোগ্য ও খুব ভালো সেবা দিয়ে থাকে।

ওয়েবসাইটের বিভিন্ন উপকারিতা ও ব্যবহার

ওয়েবসাইটের বিভিন্ন উপকারিতা ও ব্যবহার আজকের ডিজিটাল যুগে অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং আমাদের জন্য অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমান জেনারেশনে আমরা ঘরে বসে তথ্য পেতে আগ্রহী। ঘরে বসে তথ্য পেতে হলে যে কোন তথ্য অনলাইনে থাকতে হবে আর অনলাইনে রাখার জন্য একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হয়। ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা ও ব্যবহার আমাদের জীবনকে আরো সহজ ও সুন্দর করে তোলে।

ওয়েবসাইট ব্যবহারের ফলে প্রতিষ্ঠানের তথ্য যেকোনো সময় যে কোন জায়গা থেকে পাওয়া যায়।কম খরচে তুলনামূলক অনেক প্রচার ও মার্কেটিং করা যায়। পেশাদার ও নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থাকলে প্রতিষ্ঠান ও ব্র্যান্ডের প্রতি নির্ভরশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে। নতুন খবর অফার বা পরিষেবার তথ্য দ্রুত আপলোড করা যায়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্লক নিউজ ও পোর্টাল তথ্যসহ বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয়  তথ্য ও দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে দেওয়া যায়। ভর্তির তথ্য, রেজাল্ট প্রকাশ, পাঠ্যক্রম, শিক্ষক ও ছাত্রদের তথ্য আদান প্রদান করতে ওয়েবসাইট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

লেখকের মন্তব্যঃ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরির নিয়ম

আমাদের আর্টিকেলে ওয়েবসাইট ক্রয় থেকে শুরু করে কিভাবে বানাবেন কিভাবে ডিজাইন করবেন এবং কত টাকা খরচ হবে সম্পূর্ণ ডিটেলস তুলে ধরা হয়েছে। আপনি যদি আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ওয়েবসাইট বানাতে চান তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। তাহলে আপনার ওয়েবসাইট বানানো বা ক্রয় করা নিয়ে অজানা বা ভুল ধারণা থাকবে না আশা করি। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Ronginpata.com সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়।

comment url